১০ লাখ টাকার বিনিময়ে অনুসন্ধান থেকে অব্যাহতি দেয়ার প্রস্তাবের অভিযোগ উঠেছে খোদ দুর্নীতি দমন কমিশনে
সংস্থাটি জানিয়েছে, তদন্তে অভিযোগের সত্যতা মিললে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এস আর ট্রেডার্স ঠিকাদার শহিদুল ইসলাম সোহেল। তার অভিযোগ, মিথ্যা অনুসন্ধান থেকে অব্যহতির জন্য সংস্থাটির বাগেরহাট কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক আবুল হাশেম ১০ লাখ টাকার ঘুষ দাবি করেছেন। ব্যবসায়ী জানান, গেল ৬ সেপ্টেম্বর আবুল হাশেম তাকে খুলনার বাসায় ডেকে অবৈধ সম্পদ অর্জনসহ বিভিন্ন অভিযোগের কথা জানান। অব্যাহতি পেতে ১০ লাখ টাকা দাবি করলে, পরবর্তীতে ৫ লাখে আপস হয়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিতে তৎক্ষণাৎ গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে ফোন দেন ওই ঠিকাদার। এ সময় শোনা যায়, ওই কর্মকর্তা টাকা নিয়ে ভুক্তভোগী ঠিকাদারকে খুলনায় যাওয়ার প্রস্তাব দেন। এরপর কমিশন বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী। পরে দুদকের উপ-পরিচালক আকতারুল ইসলাম জানান, অভিযোগের বিষয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা নিবে তারা। এদিকে প্রতিনিয়ত দুদক যখন ভুয়া দুদক কর্মকর্তাদের বিষয়ে সতর্কতা জারি করছেন, ঠিক তখনই সংস্থাটির এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগে বেশ সমালোচনার সৃষ্টি করেছে।